দ. কোরিয়ায় একদিনে রেকর্ড শনাক্ত ৫ হাজার ৩৫২, মৃত্যু ৭০

দক্ষিণ কোরিয়ায় একদিনে রেকর্ড ৫ হাজার ৩৫২ জনের করোনা শনাক্ত এবং ৭০ জনের মৃত্যু হয়েছে। এছাড়া, দেশটিতে ৯ জনের ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্ট শনাক্ত হয়েছে।
দক্ষিণ কোরিয়ার মধ্য সিওলে একটি শিশু তার বাবার করোনার নমুনা পরীক্ষার জন্য অপেক্ষা করছে। ১ ডিসেম্বর, ২০২১। ছবি: রয়টার্স

দক্ষিণ কোরিয়ায় একদিনে রেকর্ড ৫ হাজার ৩৫২ জনের করোনা শনাক্ত এবং ৭০ জনের মৃত্যু হয়েছে। এছাড়া, দেশটিতে ৯ জনের ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্ট শনাক্ত হয়েছে।

কোরিয়া ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন এজেন্সি (কেডিসিএ) শনিবার এসব তথ্য নিশ্চিত করেছে বলে রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।

এর আগে, শুক্রবার দেশটির সরকার রেস্তোরাঁ, সিনেমা এবং অন্যান্য জনবহুল স্থানে জড়ো হওয়া ব্যক্তিদের ভ্যাকসিন পাস দেখানোর নিয়ম জারি করেছে। এছাড়াও, বৃহত্তর সিওল এলাকায় ব্যক্তিগত সমাবেশের সীমা কমিয়ে ৬ জন করা হয়েছে, আগে যা ছিল ১০ জন। রাজধানীর বাইরে বসবাসকারীদের জন্য ১২ থেকে ৮ জন করা হয়েছে। আগামী সোমবার থেকে এই নিয়ম কার্যকর হবে।

কেডিসিএ জানিয়েছে, করোনার সংক্রমণ বাড়ায় হাসপাতালে ভর্তির হার দ্রুত বাড়ছে, শুক্রবার পর্যন্ত আশঙ্কাজনক রোগীর সংখ্যা ছিল ৭৫২।

এছাড়া, গত ২৪ ঘণ্টায় দক্ষিণ কোরিয়া আরও ৩ জনের ওমিক্রন শনাক্তের বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে। এ নিয়ে দেশটিতে মোট ৯ জন ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্ত হয়েছেন।

নতুন ভ্যারিয়েন্টের সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে কর্তৃপক্ষ শুক্রবার ভ্রমণকারীদের ১০ দিনের বাধ্যতামূলক কোয়ারেন্টিনে থাকার নিয়ম ঘোষণা করেছে।

দক্ষিণ কোরিয়া জুলাই থেকে সংক্রমণের সবচেয়ে মারাত্মক ঢেউয়ের সঙ্গে লড়াই করছে। তবে, চলতি সপ্তাহে প্রথমবারের মতো দৈনিক শনাক্ত ৫ হাজারের ঘরে পৌঁছেছে। যা দেশটির স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থার ওপর চাপ সৃষ্টি করেছে।

দক্ষিণ কোরিয়া প্রাপ্তবয়স্ক জনসংখ্যার ৯১.৭ শতাংশকে সম্পূর্ণ টিকা দিয়েছে। এখন পর্যন্ত দেশটিতে মোট ৪ লাখ ৬৭ হাজার ৯০৭ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে এবং ৩ হাজার ৮০৯ জনের মৃত্যু হয়েছে।

Comments

The Daily Star  | English

Rooppur Nuclear Power Plant: First unit to start production in Dec

One of the two units of the Rooppur Nuclear Power Plant will be commissioned this December if transmission lines are ready although the deadline for the project’s completion has been extended to 2027.

6h ago