বাজার থেকে সয়াবিন উধাও কেন?

ঈদের ঠিক আগ মুহূর্তে বাজার থেকে ভোজ্যতেল উধাও। ১ মে রাত সাড়ে ৯টা। বরিশাল শহরের নবগ্রাম চৌমাথা বাজারে মুদি দোকানির সঙ্গে ৫ লিটারের একটি সয়াবিন তেলের দাম নিয়ে কথোপকথন।

ঈদের ঠিক আগ মুহূর্তে বাজার থেকে ভোজ্যতেল উধাও।

১ মে রাত সাড়ে ৯টা। বরিশাল শহরের নবগ্রাম চৌমাথা বাজারে মুদি দোকানির সঙ্গে ৫ লিটারের একটি সয়াবিন তেলের দাম নিয়ে কথোপকথন।

-তেল কত?

-এই ধরেন নয়শো, এক হাজার। যখন যেরকম।

-মানে কী? এখন কত?

-এহন তো বেচব না?

-কেন?

-আমার কাস্টমার আছে।

এর পরদিন সন্ধ্যায় বরিশালের পার্শ্ববর্তী শহর ঝালকাঠির বাসন্ডা খালের পাড়ে আরেকটি মুদি দোকানে একই বিষয় নিয়ে আলাপ।

-তেল কত?

-ভাই আপনার কাছে কী বলব?

-কেন, তেলের দাম বলেন।

-না মানে পরিস্থিতি তো আপনেও জানেন।

-জানি। কিন্তু আপনে ৫ লিটারের তেল কত কইরা বেঁচতেছেন?

-এই দেখেন, গায়ের রেট ৭৮০ টাকা। আমারে যে দিয়া গেছে, সে গায়ের রেটের চাইতেও প্রতি বোতলে বেশি নিছে ১০ টাকা। এখন আপনে বলেন, আমি এই বোতল কয় টাকায় বেচব? কাস্টমারের কাছে যদি গায়ের রেটেও চেয়েও বেশি দাম চাই, সে মাইন্ড করবে না? আমি এই কথা বললাম। কিন্তু আমারে যে লোক তেল সাপ্লাই দেয়, সে বুদ্ধি দিয়া বলছে, ৫ লিটারের বোতল বিক্রি না করে এটা ভাইঙা খুচরা এক লিটার, আধা লিটারে বেচতে। তাইলে পোষাবে।

-আচ্ছা। তো আপনে কী করতেছেন?

-আমি তো পারি না। সবাই পরিচিত। কেউ আইসা যদি আমার কাছে ৫ লিটারের বোতল চায়, আমি কি তারে বলমু যে তেল নাই? কী যে বিপদে আছি ভাই!

সয়াবিন তেলে নিয়ে এই তেলেসমাতির কারণটা কী? বাংলাদেশে সয়াবিন তেল মূলত আমদানি নির্ভর এবং ব্যবসায়ীরা মালয়েশিয়া ও ইন্দোনেশিয়া থেকে পামঅয়েল আমদানি করে সেগুলো রিফাইন করে বাজারে সয়াবিন তেল নামে বিক্রি করেন। কিন্তু ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের পরোক্ষ প্রভাব এবং ইন্দোনেশিয়া ও মালয়েশিয়ায় এবার পামঅয়েল উৎপাদন কম হওয়ায় তারা রপ্তানি কমিয়ে দিয়েছে, ফলে বাংলাদেশের বাজারে এর প্রভাব পড়ছে।

বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতির সভাপতি মো. হেলাল উদ্দিনের সঙ্গে বিষয়টা নিয়ে আমার কথা হয় ২ মে দুপুরে। তিনি দাবি করেন, প্রতিবেশী দেশের কলকাতায়ও এখন খুচরা বাজারে সয়াবিন তেলের লিটার ১৮০ রুপি বা তারও বেশি। সেই তুলনায় আমাদের দেশে এখনও কম। কিন্তু বাজারে আসলেই তেলের মজুদ খুব একটা নেই। তার উপরে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর বিভিন্ন বাজারে অভিযান চালিয়ে ব্যবসায়ীদের মনে আতঙ্ক ছড়িয়ে দিচ্ছে বলে তিনি অভিযোগ করেন।

এর কিছুক্ষণ পরে তিনি একটি ভিডিওবার্তা দেন খুচরা দোকানদারদের উদ্দেশে—যেখানে তিনি পবিত্র রমজান মাস এবং ঈদের আগ মুহূর্তে যাতে ক্রেতাদের কষ্ট না হয়, সেজন্য যার কাছে যে পরিমাণ ভোজ্যতেল আছে সেগুলো বিক্রির অনুরোধ জানান। এটাকে তিনি ঈমানি দায়িত্ব বলেও আখ্যা দেন এবং সেইসঙ্গে অভিযান চালিয়ে ব্যবসায়ীদের মনে আতঙ্ক সৃষ্টি না করার আহ্বান জানান।

সাধারণ মানুষের মনে প্রশ্ন হচ্ছে, বাজারে গিয়ে ক্রেতা যখন টাকা দিয়েও ভোজ্যতেল পাবে না, তখন রাষ্ট্রীয় সংস্থা হিসেবে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর তো অভিযান চালাবেই। তারা অভিযান চালিয়ে কারওয়ান বাজারসহ বিভিন্ন স্থানে গুদামজাত করা অবস্থায় বিপুল পরিমাণে ভোজ্যতেলের সন্ধান পেয়েছে। দোকানদারদের যুক্তি হলো, ১০০-২০০ বোতল বা বড় দোকানে আরও বেশি ভোজ্যতেল স্টক বা গুদামজাত করা থাকবে—এটিই স্বাভাবিক। উল্টো দিক দিয়ে ভাবলে, সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো যদি এরকম সংকটকালে অভিযান না চালায় তাহলে যেসব অসাধু ব্যবসায়ী সত্যি সত্যিই সংকটকে পুঁজি করে একসঙ্গে বিপুল পরিমাণ মুনাফা তুলে নেওয়ার চেষ্টা করছিলেন বা এখনও করছেন, তাদের কী করে ঠেকানো যাবে?

আসলে কতটা ঠেকানো যাচ্ছে?

একদিকে কাঁচামালের সংকট, অন্যদিকে বিপুল পরিমাণ চাহিদা—সব মিলিয়ে কিছু ব্যবসায়ী এক মৌসুমে পরবর্তী ৩-৪ মৌসুমের ব্যবসা করে নিতে চাইবেন, এটা নতুন কিছু নয়। সমস্যা হচ্ছে, বছরের অন্যান্য সময়ের তুলনায় রোজার মাসে মানুষ ভোজ্যতেল বেশি খায়। কারণ পেঁয়াজু-বেগুনি-চপসহ এরকম ভাজাপোড়া খাবারে অন্য খাবারের তুলনায় তেল বেশি লাগে। তারপরই আবার ঈদ। আবার এই ঈদের মৌসুমে ধুম পড়ে যায় বিয়ের।

যখন এই কলামটি লিখছি, তখন পাশের বাড়ির উঠান থেকে গানের আওয়াজ ভেসে আসছে। শুধু এখানেই পরপর ২ দিনে ৩টি বাড়িতে বিয়ে। একেকটি বিয়ের অনুষ্ঠানে কয়েকশো মানুষের খাবারের আয়োজন। সুতরাং, স্বাভাবিক সময়ে ভোজ্যতেলের যে চাহিদা, এই সময়ে তার অন্তত দ্বিগুণ এবং এই সময়েই আবার ভোজ্যতেলের কাঁচামাল সংকট।

যেসব ব্যবসায়ী আগে তেল কিনে রেখেছেন, তারাও সংকটকে পুঁজি করে বাড়তি দামে বিক্রি করছেন। অনেকে আরও বেশি দাম বাড়ার আশায় তেল হয়তো গুদামজাত করে রেখেছেন।

রাজধানীর অন্যতম বড় পাইকারি বাজার কারওয়ান বাজার থেকে যারা নিয়মিত বাজার-সদাই করেন তারা জানেন, সেখানে ৫ লিটারের যে বোতলের গায়ে দাম লেখা ৭৮০ টাকা, সেটা ক্রেতারা স্বাভাবিক সময়ে সর্বোচ্চ ৭২০ টাকায় কিনতে পারতেন। তার মানে বিক্রেতা এখান থেকেও বোতলে অন্তত ২০ টাকা লাভ করতেন। কিন্তু এখন ৭৮০ টাকা বোতলের তেল ৮৫০, ৯০০ এমনকি কোথাও কোথাও এক হাজার টাকায় বিক্রিরও খবর পাওয়া যাচ্ছে।

শহরতলি, গ্রামাঞ্চল ও পাড়া মহল্লায় তো ৫ লিটারের বোতল এখন সোনার হরিণ। বরং তেল বিক্রি করা হচ্ছে এক লিটার করে এবং অনেক জায়গা থেকেই খবর পাওয়া যাচ্ছে যে প্রতি লিটার ভোজ্যতেল বিক্রি হচ্ছে ২০০ টাকায়। তার মানে, আগে যিনি এক হাজার বোতল পাইকারি হিসেবে ৭০০ টাকায় কিনে রেখেছেন, তিনি প্রতি বোতলে এখন যদি অতিরিক্ত ৫০ টাকাও মুনাফা করেন, তাহলে চোখ বন্ধ করে ৫০ হাজার টাকা বাড়তি আয়। এই সুযোগ কজন ছাড়বেন?

তবে সব ব্যবসায়ী যে এরকম পণ্য আটকে রেখে ক্রেতাদের জিম্মি করে অধিক মুনাফা করেন, তা নয়। অনেক সৎ ব্যবসায়ী আছেন এবং তারা হয়তো আগের দামেই তেল বিক্রি করতে চান। কিন্তু তাদের মনে ভয় হচ্ছে, পরিস্থিতি আরও যদি খারাপ হয়, অর্থাৎ ভোজ্যতেলের কাঁচামাল যদি আমদানি আরও কমে যায়, তখন সংকট আরও বাড়বে। সেই ভবিষ্যৎ সংকট মাথায় রেখেও হয়তো অনেকে নিজের পরিবার ও পরিচিতদের জন্য তেল মজুদ করে রাখছেন।

পক্ষান্তরে এটিও অস্বীকার করা যাবে না যে, ব্যবসায়ীদের বিরাট অংশই উসিলা পেলেই দাম বাড়িয়ে দেন এবং চোখের সামনে ৬০০ টাকা কেজি গরুর মাংস ৭৫০ এবং কোথাও কোথাও ৮০০ টাকায়ও বিক্রি হচ্ছে। ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর এরকম মাংসের বাজারেও অভিযান চালাচ্ছে এবং তাদের অভিযানের সময়ে ঠিকই ৬৫০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। কিন্তু তারা চলে গেলে আবারও বাড়তি দামে।

প্রশ্ন হলো, গরুর মাংসের দাম দু-এক মাসের ব্যবধানে কেজিতে কেন দেড় থেকে ২০০ টাকা বেড়ে যাবে? গরু তো মালয়েশিয়া বা ইন্দোনেশিয়া থেকে আসে না। এটা হচ্ছে ব্যবসায়ীদের খাসলত। তারা যখনই দেখে যে বাজারে চাহিদা বেড়েছে এবং দাম বাড়ালেও খুব একটা প্রতিক্রিয়া হচ্ছে না—ফলে সেই সুযোগ নিয়ে তারা চট করে কেজিতে ৫০ টাকা বাড়িয়ে দেয়। অদ্ভুত বিষয় হলো, গরুর মাংসের দাম যখনই বাড়ে, এক লাফে কেজিতে ৫০ টাকা বেড়ে যায়। যেন ৫০ টাকার কম বাড়লে এর প্রেস্টিজ থাকে না।

গরুর মাংসের দাম এই যে ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা হয়ে গেলো, তারপরও বাজারে কিন্তু এক কেজি গরুর মাংসও অবিক্রিত পড়ে নেই। কারণ ক্রেতার অভাব নেই। পয়সাওয়ালা মানুষের অভাব নেই। একজন কিনবেন না, কিন্তু আরও ৯ জন ক্রেতা কেনার জন্য দাঁড়িয়ে আছেন। ফলে মাংস ঠিকই বিক্রি হয়ে যায়। কালেভদ্রে কোথাও প্রতিবাদ হলে সেখানেও ক্রেতাকে মার খেতে হয়। ঈদের ঠিক আগের দিনের সংবাদ শিরোনাম, বাগেরহাটে মাংসের দাম নিয়ে বাকবিতণ্ডার জেরে কসাইয়ের চাপাতির আঘাতে ক্রেতা আহত। অর্থাৎ প্রতিবাদ করতে গেলে চাপাতির কোপ খাওয়ার জন্যও প্রস্তুতি থাকতে হবে।

আমাদের বাজারব্যবস্থা বড়ই অদ্ভুত। এখানে যে কেউ যেকোনো সময় যেকোনো জিনিসের দাম বাড়িয়ে দিতে পারেন। ইদানীং ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের অভিযানের ফলে কিছু কিছু জায়গায় দোকানদাররা নাজেহাল ও জরিমানার শিকার হচ্ছেন। যেমন রাজধানীর একটি দোকানে ১৯ হাজার টাকার প্রাইস ট্যাগ লাগানে শার্ট দেখে অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা বিস্মিত হয়েছেন। আসলে বিস্ময়ের কিছু নেই। ১৯ হাজার টাকায় শার্ট কেনার ক্রেতা আছেন বলেই বিক্রেতারা এই দাম হাঁকার সাহস পাচ্ছেন। দেশের অসংখ্য মানুষ আছেন যাদের কাছে পণ্যের মানের চেয়ে দামটাই মুখ্য। তারা বেশি দাম দিয়ে পণ্য কিনতে চান। এটা তাদের প্রেস্টিজ ইস্যু। শার্টের গায়ে এক হাজার টাকা লেখা থাকলে যে ক্রেতা কিনবেন না, সেই একই শার্টের গায়ে ৫ হাজার টাকা লেখা থাকলে কিনে নেবেন—এরকম ক্রেতারা সংখ্যা অনেক এবং সাম্প্রতিক বছরগুলোয় এরকম ক্রেতার সংখ্যা অনেক বেড়েছে।

সরকারের তরফে যে বারবার বলা হয় মানুষের ক্রয়ক্ষমতা ৩ গুণ বেড়েছে, তা এক অর্থে সঠিক। আসলে ৩ গুণ নয়, অনেকের ক্রয়ক্ষমতা ৩০০ গুণও বেড়েছে। অবৈধ পথে আয়ের সুযোগ এত বেড়েছে যে, একটি বিরাট শ্রেণি নিম্নমধ্যবিত্ত থেকে অতিউচ্চবিত্তে পরিণত হয়েছেন। সুতরাং তাদের কাছে সয়াবিনের তেলের দাম লিটারে ৫০ টাকা বাড়লো নাকি গরুর মাংস ৮০০ টাকা—তাতে কিছু যায় আসে না।

মুশকিল হচ্ছে, ভোজ্যতেল টাকা দিয়েও পাওয়া যাচ্ছে না। অসংখ্য মানুষ পকেটে টাকা নিয়ে ঘুরছেন কিন্তু দোকানে গিয়ে তেল পাচ্ছেন না। সয়াবিন বা পামঅয়েলের সংকটের কারণে বিকল্প রাইস ব্র্যান, সরিষা, সূর্যমুখী তেলের দামও বেড়েছে এবং ছোটখাট দোকানে এসব তেল এমনিতেই থাকে না।

কথা হচ্ছে, আন্তর্জাতিক পরিস্থিতি এবং ইন্দোনেশিয়া ও মালয়েশিয়ায় পামঅয়েলের উৎপাদন কম হওয়ার কারণে বাংলাদেশের বাজারে যে ভোজ্যতেলের সংকট তৈরি হবে, সেটি কি আমাদের সরকারের বাণিজ্য মন্ত্রণালয় বা অন্যান্য দপ্তরগুলো টের পায়নি? যারা দেশে ভোজ্যতেল ও তেলের কাঁচামাল আমদানি করেন, তাদের সঙ্গে বসে আসন্ন পরিস্থিতি মোকাবিলায় কী করণীয়—সে বিষয়ে সরকার কি পরামর্শ করেছে?

ভোজ্যতেলের সাম্প্রতিক সংকটের একটি কারণ সম্ভবত এই যে, সরকার ব্যবসায়ীদের একটি নির্দিষ্ট অংক বেঁধে দিয়েছিল যে এর চেয়ে বেশি দামে খুচরা বাজারে ভোজ্যতেল বিক্রি করা যাবে না। কিন্তু ব্যবসায়ীরা বলেছেন, এই দামে বিক্রি করলে তাদের পোষাবে না বা ক্ষতি হবে। সে কারণে অনেকে ভোজ্যতেলের কাঁচামাল আমদানি করেননি বা কাঁচামাল থাকলেও সেগুলো রিফাইন করে বাজারে ছাড়ছেন না। তার মানে এখানে সরকারের সঙ্গে ব্যবসায়ীদের একটা দূরত্ব আছে। সরকারের টার্গেট থাকে যাতে কোনো পণ্যের দাম সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে চলে না যায়। আবার ব্যবসায়ীরাও নিশ্চয়ই মুনাফা হলে পণ্য বিক্রি করবেন না। তার মানে দুটির মাঝখানে কোথাও একটা গ্যাপ রয়ে গেছে।

বাস্তবতা হলো, শুধু অভিযান বা পুলিশিং দিয়ে বাজার নিয়ন্ত্রণ করা যায় না। এতে ব্যবসায়ীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে এবং গণমাধ্যমে কিছু সংবাদ শিরোনাম হয়। সংকট সমাধানে কতটুকু ভূমিকা রাখে—সেটিই বড় প্রশ্ন। তারচেয়েও বড় প্রশ্ন, আগামী দিনগুলোতে মানুষের ভোজ্যতেলের চাহিদা মেটাতে সরকার ও ব্যবসায়ীরা কী করবেন বা করতে চান? নাকি তেল ছাড়া রান্নার পরামর্শ দেওয়া হবে এবং গণমাধ্যম ও সোশ্যাল মিডিয়ায় তেল ছাড়া বাহারি সব রান্নার রেসিপি ছড়িয়ে পড়বে এবং সরকারের কর্তাব্যক্তিরাও তেলের ক্ষতিকর দিকগুলো তুলে ধরে মানুষকে তেলমুক্ত খাবার খেয়ে স্বাস্থ্য সুরক্ষার পরামর্শ দেবেন?

আমীন আল রশীদ: কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স এডিটর, নেক্সাস টেলিভিশন

(দ্য ডেইলি স্টারের সম্পাদকীয় নীতিমালার সঙ্গে লেখকের মতামতের মিল নাও থাকতে পারে। প্রকাশিত লেখাটির আইনগত, মতামত বা বিশ্লেষণের দায়ভার সম্পূর্ণরূপে লেখকের, দ্য ডেইলি স্টার কর্তৃপক্ষের নয়। লেখকের নিজস্ব মতামতের কোনো প্রকার দায়ভার দ্য ডেইলি স্টার নেবে না।)

Comments

The Daily Star  | English

Cuet students suspend protests

Say authorities assured them of meeting their major demands

4h ago