পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশের (পিজিসিবি) ন্যাশনাল লোড ডিসপ্যাচ সেন্টারের (এনএলডিসি) রেকর্ডে দেখা যায়, বুধবার (২৪ এপ্রিল) দেশে প্রায় দেড় হাজার মেগাওয়াট লোডশেডিং হয়েছে, যা মঙ্গলবারে ছিল ১...
বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোতে গ্যাস সরবরাহ না বাড়ানো পর্যন্ত পরিস্থিতির উন্নতির সম্ভাবনা নেই বলে মনে করছেন বিপিডিবির কর্মকর্তারা।
পিডিবির কর্মকর্তারা বলছেন, তারা বিদ্যুৎ সরবরাহে ঢাকাসহ অন্যান্য বিভাগীয় শহরকে অগ্রাধিকার দিচ্ছেন।
‘এটা অন্যায়, জনগণের সঙ্গে অবিচার।’
রাত ১২টার আগে সেচ দেওয়া যাবে না।
আজকেই বিদ্যুৎ বিভাগ এই সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন প্রকাশ করবে বলেও জানান প্রতিমন্ত্রী।
‘সরকার বিপুল অর্থ ব্যয় করে বিদ্যুৎ উৎপাদন করে এবং ভর্তুকি মূল্যে সরবরাহ করে। কিন্তু বিশ্বজুড়ে জ্বালানি তেল ও এলএনজির দাম বেড়েছে। এরপরও নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করার জন্য আমাদের প্রচেষ্টা...
ভর্তুকি তুলে নিতে ধাপে ধাপে দাম বাড়বে
‘বিদ্যুৎ সুবিধা আমরা যদি বজায় রাখতে চাই, তাহলে সমন্বয়টা আমাদের করতে হবে।’
‘সরকার বিপুল অর্থ ব্যয় করে বিদ্যুৎ উৎপাদন করে এবং ভর্তুকি মূল্যে সরবরাহ করে। কিন্তু বিশ্বজুড়ে জ্বালানি তেল ও এলএনজির দাম বেড়েছে। এরপরও নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করার জন্য আমাদের প্রচেষ্টা...
ভর্তুকি তুলে নিতে ধাপে ধাপে দাম বাড়বে
‘বিদ্যুৎ সুবিধা আমরা যদি বজায় রাখতে চাই, তাহলে সমন্বয়টা আমাদের করতে হবে।’
আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য তানভীর শাকিল বলেন, ‘জনগণের দাবি বিদ্যুৎ পাওয়া। তারা আর বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা করতে চায় না এবং উৎপাদন খরচ দেখতে চায় না।’
বিশ্লেষকরা বলছেন, দেশে পর্যাপ্ত বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতা আছে। কিন্তু মূল সমস্যা হচ্ছে বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর জন্য প্রাথমিক জ্বালানি সরবরাহ নিশ্চিত করা।
এই সরকারি সংস্থাটি মূলত টাকার অবমূল্যায়ন, জ্বালানির খরচ বৃদ্ধি ও ভারত থেকে অধিক পরিমাণ বিদ্যুৎ আমদানি করে ৪৭ হাজার ৭৮৮ কোটি টাকা লোকসান করেছে।
আজ ভোর সাড়ে ৪টার দিকে পারমাণবিক জ্বালানিবাহী বিশেষ বহর ঢাকা বিমান বন্দর থেকে প্রকল্প এলাকায় যাত্রা করে। এ উপলক্ষে প্রকল্প এলাকার রাস্তায় গড়ে তোলা হয় বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা।
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, ঘূর্ণিঝড় হামুনের প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত বিদ্যুৎ বিতরণ ব্যবস্থা অতিদ্রুত স্বাভাবিক করা হবে।
জাতীয় গ্রিডে সংযোগ না থাকার কারণে এ জনদুর্ভোগ বলে মনে করেন অনেকে।
যদিও ৭০ শতাংশ বিদ্যুৎকেন্দ্র নিষ্ক্রিয় থাকবে, তবুও সরকারের সঙ্গে চুক্তি অনুযায়ী বিনিয়োগকারীরা ক্যাপাসিটি চার্জ হিসেবে তাদের পেমেন্ট পাবেন।