সাহিত্য

কিংবদন্তি ওমর খৈয়াম

"রুটি মদ ফুরিয়ে যাবে, প্রিয়ার কালো চোখ ঘোলাটে হয়ে আসবে, কিন্তু বইখানা অনন্ত- যৌবনা- যদি তেমন বই হয়।" প্রখ্যাত সাহিত্যিক সৈয়দ মুজতবা আলী ওমর খৈয়ামের কবিতার ভাবানুবাদ করেছিলেন এমনই।
রোমানিয়ার বুখারেস্টে ওমর খৈয়ামের ভাস্কর্য

"রুটি মদ ফুরিয়ে যাবে, প্রিয়ার কালো চোখ ঘোলাটে হয়ে আসবে, কিন্তু বইখানা অনন্ত- যৌবনা- যদি তেমন বই হয়।" প্রখ্যাত সাহিত্যিক সৈয়দ মুজতবা আলী ওমর খৈয়ামের কবিতার ভাবানুবাদ করেছিলেন এমনই।

ফার্সি সাহিত্য তো বটেই বিশ্ব সাহিত্যেও এক অনন্য বিস্ময়কর প্রতিভা ছিলেন পারস্যের কিংবদন্তি কবি ওমর খৈয়াম।

তার পুরো নাম অবশ্য বেশ বড়। "গিয়াসউদ্দিন আবুল‌ ফাতেহ ওমর ইবনে ইব্রাহিম আল- খৈয়াম নিশাপুরি।"

একাধারে তিনি ছিলেন গণিতবেত্তা, দার্শনিক ও জ্যোতির্বিদ।

ওমর খৈয়ামের জন্ম হিজরি পঞ্চম শতকের শেষের দিকে সেলজুক যুগে। খ্রিস্টীয় দিনপঞ্জিকা অনুযায়ী ১০৪৮ সালের ১৮ মে। তিনি ছিলেন মালিক শাহ সেলজুকের সমসাময়িক।

ওমর খৈয়ামের শৈশবের অনেকটা সময় কেটেছিল অধুনা আফগানিস্তানের বালক্ শহরে। তার বাবা ছিলেন তাঁবুর কারিগর ও মৃৎশিল্পী। বিখ্যাত দার্শনিক মহাম্মদ মনসুরীর কাছে শিক্ষাজীবন সমাপ্ত করেছিলেন ওমর খৈয়াম। দীক্ষা নিয়েছিলেন ধর্মীয় শাস্ত্র, দর্শন ও গণিতে।

পারদর্শী হয়ে তারপরে চলে যান খোরাসানের সবচেয়ে বিখ্যাত শিক্ষক ইমাম মোয়াফফেক নিশাপুরির কাছে। তার পদতলে সমর্পণ করেন নিজেকে। ইমাম মোয়াফফেকও এমন শিষ্য পেয়ে মেলে দিয়েছিলেন নিজের জ্ঞান সাম্রাজ্য। খৈয়াম হয়ে গেলেন তার সর্বাধিক প্রিয় শিষ্য। ইমাম মোয়াফফেকের কাছেই তার শিক্ষাজীবন সবচেয়ে সমৃদ্ধ হয়েছিল। যা চলার পথে সর্বক্ষণের সঙ্গী ছিল ওমর খৈয়ামের। জীবনের পুরোভাগে সে দায়িত্ব থেকে পিছপা হননি কভু।

দিনের বেলায় বীজগণিত ও জ্যামিতি পড়ানো, সন্ধ্যায় মালিক শাহ এর দরবারে পরামর্শ প্রদান। বহু দূর থেকে আসা ছাত্রদের মাঝে নিজের জ্ঞান বিতরণ এবং রাতে জ্যোতির্বিজ্ঞান চর্চ্চার পাশাপাশি জালালি পঞ্জিকা সংশোধন! শেষের কাজটি ছিল প্রচণ্ড পরিশ্রমের। এমনও হয়েছে, রাতে ঘুমিয়ে গেছেন কাজ করতে করতেই। তার ত্যাগ ও পরিশ্রম ছিল অবর্ণনীয়।

ইসফাহান শহরে ওমরের দিনগুলি দারুণ ভাবেই কাটছিল। কিন্তু আততায়ীর হাতে সুলতান মালিক শাহ-এর মৃত্যুর পর তার বিধবা স্ত্রী ওমরকে ঘৃণার চোখে দেখেন। তিনি প্রকাশ্যেই সুলতান মালিক শাহ এর মৃত্যুর জন্য ওমর খৈয়ামকে দায়ী করতেন। সুলতানের স্ত্রীর সন্দেহ ছিল খৈয়াম এই হত্যার পেছনে ছিল গোপন চর হিসেবে। এমন বেগতিক অবস্থায় ওমর খৈয়াম সব ছেড়ে হজ্ব করতে চলে যান মক্কা ও মদীনায়। দীর্ঘ সময় ছিলেন সেখানে।

একসময় তাকে নিশাপুরে ফেরার অনুমতি দেওয়া হয়। নিশাপুরে ওমর গণিত, জ্যোতির্বিজ্ঞান ও চিকিৎসা বিষয়ক তার বিখ্যাত রচনাগুলো সমাপ্ত করেছিলেন। এই সময়কালই ছিল ওমরের জীবনে সবচেয়ে আদর্শ সময়। এই সময়কালকে বলা হয় ওমরের সমৃদ্ধি কাল।

ধারণা করা হয় রনে দেকার্তের আগে ওমর খৈয়ামই বিশ্লেষণী জ্যামিতি আবিষ্কার করেছিলেন। স্বাধীনভাবে গণিতের দ্বিপদী উপপাদ্য আবিষ্কার করেছিলেন তিনিই। বীজগণিতে ত্রিঘাত সমীকরণের সমাধানও প্রথম তার হাতেই হয়েছিলো।  বীজগণিতের গুরুত্বপূর্ণ “Treatise on Demonstration of Problems of Algebra“ গ্রন্থে তিনি ত্রিঘাত সমীকরণের সমাধানের একটি পদ্ধতি বর্ণনা করেছিলেন। এই পদ্ধতিতে একটি পরাবৃত্তকে বৃত্তের ছেদক বানিয়ে ত্রিঘাত সমীকরণের সমাধান করা হয়।

জীবনের একটা সময় ওমর খৈয়ামের খ্যাতি ছিল গণিতবিদ হিসেবে। ইসলামি সভ্যতার জ্ঞান-বিজ্ঞানের সোনালী যুগে তথা এখন থেকে প্রায় এক হাজার বছর আগে বীজগণিতের যেসব উপপাদ্য এবং জ্যোতির্বিদ্যার তত্ত্ব ওমর খৈয়াম দিয়ে গেছেন সেগুলো এখনও গণিতবিদ এবং মহাকাশ গবেষক বা জ্যোতির্বিদদের গবেষণায় যথাযথ সূত্র হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। পরাবৃত্ত ও বৃত্তের ছেদকের সাহায্যে ত্রিঘাত সমীকরণের সমাধান করেছিলেন ওমর খৈয়াম। এছাড়া তিনি দ্বি-পদী রাশিমালার বিস্তার করেন। ওমর খৈয়ামের আরেকটি বড় অবদান হলো ইউক্লিডের সমান্তরাল স্বীকার্যের সমালোচনা যা পরবর্তী সময়ে অ-ইউক্লিডীয় জ্যামিতির সূচনা হয়েছিল।

১০৭০ খ্রিস্টাব্দে তার বই মাকালাত ফি আল জাবর্ আল মুকাবিলা প্রকাশিত হয়েছিল। এই ব্যয়িতে তিনি ঘাত হিসাবে সমীকরণের শ্রেণিকরণ করেন এবং দ্বিঘাত সমীকরণের সমাধানের নিয়মাবলি লিপিবদ্ধ করেছিলেন। আবার তিনি কোনিক সেকশনের বিভিন্ন ছেদকের সাহায্যে নানারকম ত্রিঘাত সমীকরণ সমাধান করেছিলেন।

ওমর খৈয়াম ছিলেন এমন অনন্য মেধার সংমিশ্রণ। কিন্তু তার কাব্য প্রতিভার আড়ালে জ্যোতির্বিদ হিসেবেও তার ভূমিকা অনেকখানি ঢাকা পড়ে গিয়েছে বরাবরই। অথচ পারস্য পঞ্জিকা সংশোধনও করেছিলেন তিনি। সেলজুকের বাদশাহ মালিক শাহ ১০৭৩ সালে একটি মানমন্দির নির্মাণের জন্য কজন বিজ্ঞানী ও জ্যোতির্বিদকে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন তার দরবারে। তাদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন ওমর খৈয়াম।

সে সময় ওমর সফলভাবে বছরের দৈর্ঘ্য পরিমাপ করেছিলেন। তার হিসাবে এটি ছিল ৩৬৫.২৪২১৯৮৫৮১৫৬ দিন। এই ক্যালেন্ডারের হিসাবে প্রতি ৫,৫০০ বছরে এক ঘণ্টার গড়মিল হয়ে থাকে।

আমরা যে গ্রেগরিয়ান বর্ষপঞ্জি ব্যবহার করি তাতে প্রতি ৩,৩০০ বছরে একদিন গোলমাল হয়ে থাকে। কীভাবে পারস্য পঞ্জিকা সংশোধন করতে হবে তাও তিনি হিসাব করেছিলেন। ১০৭৯ সালের ১৫ মার্চ সুলতান জালাল আল-‌দিন মালিক শাহ সালজুক ওমরের সংশোধিত বর্ষপঞ্জী চালু করেন। ওমর একটি তারাচিত্র বা খ‌ন্ড চিত্রও তৈরি করেছিলেন যদিও এটি এখন আর পাওয়া যায় না।

ওমর খৈয়ামের কাব্য প্রতিভা

ওমর খৈয়ামের কবিতা সমগ্রকে বলা হয় "রূবাইয়াৎ"। যার প্রতিটি কবিতা অবিশ্বাস্য প্রতিভার সংমিশ্রণ। কাজী নজরুল ইসলাম লিখেছিলেন, "শরাব যেন ওমরের রুবাইয়াৎ"।

ইরান ও পারস্যের বাইরে ওমরের বড় পরিচয় কবি হিসেবে। এর কারণ তার কবিতা বা রুবাইয়াৎ এর অনুবাদ এবং ভীষণ জনপ্রিয়তার কারণে। বিশেষ করে ইংরেজভাষী দেশগুলোতে ওমরের প্রভাব সবচেয়ে বেশি দেখা যায়। খোদ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে আজও ইংরেজি ভাষী ব্যতিরেকে জালালুদ্দিন রুমির পর ওমরই সর্বাধিক জনপ্রিয়।

প্রখ্যাত দার্শনিক ও সাহিত্যিক টমাস হাইড পারস্যের বাইরে প্রথম সাহিত্যিক যিনি ওমর খৈয়ামের কাজ সম্পর্কে গবেষণা করেছিলেন। তবে, বহির্বিশ্বে খৈয়ামকে সবচেয়ে জনপ্রিয় করেন এডওয়ার্ড ফিটজেরাল্ড। ওমর খৈয়ামের ছোট ছোট কবিতা বা রুবাই অনুবাদ করে তা "রুবাইয়াতে ওমর খৈয়াম" নামে প্রকাশ করেছিলেন তিনি। এই কবিতাগুলো ওমরের কবিতা গুচ্ছের একাংশ।

বাংলা সাহিত্যে ওমর খৈয়ামের রুবাইয়াৎ অনুবাদ করেন বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামসহ অনেকে। ১৯৫৯ সালের ডিসেম্বরে কাজী নজরুল ইসলামের অনুবাদকৃত "রুবাইয়াৎ-ই-ওমর খৈয়াম" গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়।

সৈয়দ মুজতবা আলী ভূমিকা লিখেছিলেন। খৈয়াম কাজী নজরুল ইসলামকেও প্রচন্ড আকর্ষিত করেছিলেন। নজরুল নিজেও তা বহু জায়গায় লিখেছেন। নজরুল বহু রাত জেগে সমাপ্ত করেছিলেন রুবাইয়াৎ-ই-ওমর খৈয়াম। নজরুল তুলনা দিয়েছিলেন তাকে শরাবের মতো। মার্কিন কবি জেমস রাসেল লোয়েল ওমরের রুবাইকেই অভিহিত করেছিলেন "চিন্তা- উদ্দীপক পারস্য উপসাগরের মুক্তা" বলে।

রুবাইয়াৎ এর নজরুলের অনুবাদ অত্যন্ত চমৎকার ভাষাভঙ্গি। প্রাঞ্জলতা ও অনুবাদের গ্রহণযোগ্যতা ছিল ব্যাপক। নজরুল অনেক শব্দে ভাবধারাও অনুবাদ করেননি ভাষা সৌন্দর্যের জন্য। এজন্য নজরুলের রুবাইয়াৎ অনুবাদই সবচেয়ে জনপ্রিয়। অন্যান্য অনুবাদকের চেয়ে নজরুলের অনুবাদ অনুভূতির পরশে, যথাযথ শব্দের পারিপাট্যে উজ্জ্বল।

ফার্সি কাব্য-জগতে ওমর খৈয়াম এক বিশেষ চিন্তাধারা ও বিশ্বদৃষ্টির পথিকৃৎ। তিনি এমন সব চিন্তাবিদ ও নীরব কবিদের মনের কথা বলেছেন যারা সেসব বিষয়ে কথা বলতে চেয়েও প্রতিকূল পরিস্থিতির কারণে তা চেপে গেছেন। তাইতো মধ্যযুগের বিখ্যাত মুসলিম মনীষী জামাকসারি ওমর খৈয়ামকে বর্ণনা করেছিলেন “বিশ্ব দার্শনিক” হিসেবে।

ওমর তার কবিতায় প্রচুর তুলনা ও কাব্যিক উদাহরণ টেনেছেন, যার ফলে কিন্তু এক শ্রেণির লেখকও সুবিধা পেয়েছে।

কেউ কেউ তো ওমর খৈয়ামের কবিতার নামে বা তার কবিতার অনুবাদের নামে নিজেদের কথাই প্রচার করেছেন। নিজস্ব মতামত প্রচার করেছে ওমরের কবিতার কথিত অনুবাদে।

ওমর  খৈয়ামের জীবনে সৃষ্টির ক্ষেত্রে তার অতৃপ্তিও ছিল বিস্তর। বিশেষ করে জ্যোতির্বিদ্যা ও গণিতের অনেক কঠিন রহস্য বা প্রশ্নের সমাধান দিয়ে গেলেও অনেক অজানা বা রহস্যময় বিষয়গুলোর সমাধান জানতে না পারায় আক্ষেপ করে গেছেন তিনি। শুধু তাই নয়, জীবন এবং জগতের ও পারলৌকিক জীবনের রহস্য বা দর্শন সম্পর্কে অনেক প্রশ্ন উত্থাপন করেছিলেন ওমর খৈয়াম। এসব প্রশ্ন শুধু তার মনেই নয়, যুগে যুগে জ্ঞান-তৃষ্ণার্ত বা অনুসন্ধানী মানুষের মনের প্রশান্ত সাগরেও তুলেছে অশান্ত ঝড়। দার্শনিকরা মূলত এই ধরনের প্রশ্ন উত্থাপন করে থাকেন। কারণ  দর্শনের যুক্তি দিয়ে অনেক কিছু বোঝানো সম্ভব হলেও তারও একটা সীমাবদ্ধতা আছে। দর্শন বা বিজ্ঞান দিয়ে যে ভাব তুলে ধরা যায় না খৈয়াম তা কবিতার অবয়বে তুলে ধরতে চেয়েছেন। আর তাই যুক্তি ও আবেগের করুণ রসের প্রভাবে ওমর খৈয়ামের চার-লাইন বিশিষ্ট কবিতাগুলো কবিতা জগতে হয়ে উঠেছে অনন্য। দার্শনিকরা একটি বই লিখেও যে ভাব পুরোপুরি হৃদয়গ্রাহী করতে পারেন না, গভীর অর্থবহ চার-লাইনের একটি কবিতার মধ্য দিয়ে ওমর খৈয়াম তা সহজেই তুলে ধরেছেন। তার লেখা এই এক কবিতার সৈয়দ মুজতবা আলীর অনুবাদে এমন,

"সৃষ্টির রহস্য জানো না তুমি, জানি না আমি

এ এমন এক জটিল বাক্য যা পড়তে পারো না তুমি,

না আমি পর্দার আড়ালে তোমায় ওঁ আমার মাঝে চলছে

এ আলাপ

পর্দা যেদিন উঠে যাবে সেদিন থাকবো না তুমি ও আমি।"

আবার কাজী নজরুল ইসলামের অনুবাদে এসেছিলো তার খোদাকে জানা ও বোঝার আগে নিজেকে জানার তীব্র আকাঙ্ক্ষা ও প্রয়োজন। নজরুলের  অনুবাদ-

"বিশ্ব- দেখা জামশেদিয়া পেয়ালা খুঁজি জীবন- ভর

 ফিরনু বৃথাই সাগর গিরি কান্তার বোন আকাশ- ক্রোড়।

জানলাম শেষ জিজ্ঞাসিয়া দরবেশ এক মুর্শিদে

জামশেদের এই জাম- বাটি এই আমার দেহ আত্মা মোর।"

ওমর খৈয়াম তার মৃত্যুর শেষ ইচ্ছে এঁকেছেনও নিজ কাব্যে। তিনি লিখেছিলেন

"তুঙ্গী ময় লল খোয়াম ওয়া দিওয়ানী

সদ্দ রমকী বায়েদ ওয়া নিফসে নাজি

ওয়াজ গাস মান ওয়াতু নিসফতে দর ওয়ারাজি

খোশতর বুদ আম সামলাকাত সুলতানী"

কবি কাজী নজরুল ইসলাম অনুবাদ করেছিলেন সেই কবিতার এমন-

"এক সোহারি রুটি দিও, একটু রুটি ছিলকে আর,

প্রিয় সাকি, তাহার সাথে একখানি বই কবিতার,

জীর্ণ আমার জীবন জুড়ে রইবে প্রিয়া আমার সাথ,

এই যদি পাই চাইবনা কো তখ্ত আমি শাহানশার!"

আজ কিংবদন্তি কবি, গণিতবেত্তা, দার্শনিক ও জ্যোতির্বিদ ওমর খৈয়ামের জন্মদিন। বিনম্র শ্রদ্ধা জানাই তার প্রতি।

তথ্য সূত্র-

বাংলায় খৈয়াম ও নজরুল অনুবাদ- ড. শামসুল আলম সাঈদ;

নজরুল ইসলাম ও ওমর খৈয়াম- সৈয়দ মুজতবা আলী

Omar Khayyam, The Astronomer-Poet of Persia by Edward Fitzgerald

Anthology of philosophy in Persia: from Zoroaster to Omar Khayyam/ S. H. Nasir  & Mohammad  Aminrazavi

"How Omar Khayyam changed the way people measure time"/ The Independent. 17 May 2019.

Omar Khayyam – Words of Wisdom

The Rubaiyat of Omar Khayyam – Waterblogged

আহমাদ ইশতিয়াক [email protected]

আরও পড়ুন-

জাতির কথাশিল্পী শওকত ওসমান

অনন্তের পথে অসীমের পথিক কবি সুকান্ত ভট্টাচার্য

সাদত হাসান মান্টো: এক নির্মম কথাশিল্পী

কিংবদন্তি কথাসাহিত্যিক আলাউদ্দিন আল আজাদ

সাহিত্যে আবুল মনসুর আহমেদ আজও প্রাসঙ্গিক

হুমায়ুন আজাদ: বাংলা ভাষার এক নিরন্তর সংগ্রামী অভিযাত্রী

Comments

The Daily Star  | English
IMF calls for smaller budget

IMF suggests raising power, gas and fertiliser prices

The International Monetary Fund yesterday recommended reducing government subsidies by hiking prices of power, gas and fertiliser, and spending the saved money on society safety net programmes.

15h ago