আজ মৃত্যু ১৭৩, শনাক্ত ৩০.৪৮ শতাংশ

দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা আক্রান্ত হয়ে আরও ১৭৩ জনের জনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে আরও সাত হাজার ৬১৪ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে।
corona_logo
ছবি: সংগৃহীত

গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনা আক্রান্ত হয়ে আরও ১৭৩ জনের জনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে আরও সাত হাজার ৬১৪ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে।

আজ বুধবার বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে দেওয়া সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।

এর আগে, গতকাল দুইশ জনের মৃতু হয়েছিল। তার আগের দিন সোমবার সর্বোচ্চ ২৩১ জনের মৃত্য হয়েছিল এবং সর্বোচ্চ ১৩ হাজার ৩২১ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছিল। তারও আগে, গত ১২ এপ্রিল দেশে একদিনে সর্বোচ্চ ১৩ হাজার ৭৬৮ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছিল এবং গত ১১ জুলাই একদিনে সর্বোচ্চ ২৩০ জন মারা গিয়েছিল।

এ পর্যন্ত দেশে ১৮ হাজার ৪৯৮ জন করোনা আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। মোট শনাক্ত হয়েছেন ১১ লাখ ৩৬ হাজার ৫০৩ জন।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে দেওয়া সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মঙ্গলবার সকাল ৮টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় অ্যান্টিজেন ও আরটি-পিসিআর পদ্ধতিতে ২৪ হাজার ৯৭৯টি নমুনা পরীক্ষায় আরও সাত হাজার ৬১৪ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। পরীক্ষা বিবেচনায় শনাক্তের হার ৩০ দশমিক ৪৮ শতাংশ।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া ১৭৩ জনের মধ্যে ৯৮ জন পুরুষ ও ৭৫ জন নারী।

গত ২৪ ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৫৮ জনের মৃত্যু হয়েছে ঢাকা বিভাগে। এরপর খুলনা বিভাগে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৩৮ জন মারা গেছেন। বরিশাল বিভাগে এ সময়ে আট জনের মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া, চট্টগ্রাম বিভাগে ৩২ জন, রাজশাহী বিভাগে ১১ জন, রংপুর বিভাগে ১৬ জন, সিলেট বিভাগে ছয় জন ও ময়মনসিংহ বিভাগে চার জন মারা গেছেন।

আর, তাদের মধ্যে দেশের সরকারি হাসপাতালে মারা গেছেন ১৪৬ জন, বেসরকারি হাসপাতালে ২২ জন ও বাসায় মারা গেছেন পাঁচ জন।

একই সময়ে দেশে সুস্থ হয়েছেন নয় হাজার ৭০৪ জন। মোট সুস্থ হয়েছেন নয় লাখ ৬১ হাজার ৪৪ জন।

বিজ্ঞপ্তির তথ্য অনুযায়ী, দেশে এখন পর্যন্ত মোট পরীক্ষা বিবেচনায় শনাক্তের হার ১৫ দশমিক ৪৩ শতাংশ। মোট শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৮৪ দশমিক ৫৬ শতাংশ ও মৃত্যুর হার এক দশমিক ৬৩ শতাংশ।

Comments

The Daily Star  | English

Create right conditions for Rohingya repatriation: G7

Foreign ministers from the Group of Seven (G7) countries have stressed the need to create conditions for the voluntary, safe, dignified, and sustainable return of all Rohingya refugees and displaced persons to Myanmar

30m ago