আজ প্রতি কেজি ইন্দোনেশিয়ার আদা বিক্রি হচ্ছে ১৬০ টাকায়, বার্মা আদা ১৫০ টাকায় এবং থাইল্যান্ডের আদা বিক্রি হচ্ছে ১৮০ টাকায়।
‘একইদিনে তো আমরা একই জায়গায় মিটিং ডাকতে পারতাম, সেটা তো আমরা করিনি।’
ডেঙ্গু পরিস্থিতি এবার ভয়াবহ হতে পারে বলে বছরের শুরুতেই সতর্ক করেছিলেন বিশেষজ্ঞরা। এরপরেও যথাযথ ব্যবস্থা না নেওয়ায় বর্তমানে সারা দেশেই ডেঙ্গু রোগী ব্যাপক সংখ্যায় বাড়ছে বলে জানান তারা।
কীটতত্ত্ববিদরা বলছেন, ‘লোক দেখানো কিছু কাজ করে’ ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা কঠিন হবে।
আমদানি কম হওয়াই কারণ বলছেন ব্যবসায়ীরা।
বিক্রেতারা বলছেন, ভারতের মরিচ বাংলাদেশের বাজারে প্রবেশ করায় দেশি মরিচের দাম কমে গেছে।
অস্থিরতার আঁচ কখনও লাগছে তেলে, কখনও আটা-ময়দায়, কখনও চাল-ডাল-চিনির মত প্রতিদিনের ভোগ্যপণ্যে। এমন পরিস্থিতিতে দ্রব্যমূল্য নিয়ে ক্রেতা-বিক্রেতার মধ্যকার বচসাও যেন নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে।
‘২-৩ দিন পর মরিচের দাম এত বেশি থাকবে না। তবে ২০০ টাকার নিচে মনে হয় না মরিচ পাওয়া যাবে। কারণ, এ বছর তাপপ্রবাহের কারণে মরিচের গাছ মরে যাওয়ায় উৎপাদন কম হয়েছে।’
ক্ষতিগ্রস্ত ঘরবাড়ি মেরামতের জন্য ১ থেকে ২ কেজি পলিথিন দেওয়া হলে তাদের বেশি উপকার হবে।
‘আমাদের এত কামাই আছে’
সকাল ১১টার দিকে সেন্টমার্টিনে অবস্থানরত পর্যটন ব্যবসায়ী তৈয়ব উল্লাহ ও তকি উসমানি খোকা দ্য ডেইলি স্টারকে এসব তথ্য জানান।
বিশেষজ্ঞরা আশঙ্কা করছেন, জোয়ার চলাকালে ঘূর্ণিঝড় মোখা সেন্টমার্টিনে আঘাত হানতে পারে।
‘৪০ শতাংশ মানুষ খাবার পেয়েছেন। বাকি ৬০ শতাংশ খাবার পায়নি।’
‘এখন বৃষ্টি নেই, কিন্তু প্রচণ্ড বাতাস আছে। সাগরও প্রচণ্ড উত্তাল। এখন জোয়ার চলছে। আরও দেড় ঘণ্টা জোয়ার থাকবে। ভাটার সময় যে শান্ত হবে, তাও তো না। আমরা তো ঘূর্ণিঝড়ের পেটের মধ্যে।’
‘সব গরু-ছাগল ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। তারা তাদের মতো আছে। সেন্টারে গরু-ছাগল রাখার মতো জায়গা নেই।’
আজ বুধবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, পরিশোধিত খোলা চিনির দাম বাড়িয়ে প্রতি কেজি ১২০ টাকা এবং প্যাকেটজাত পরিশোধিত চিনির দাম প্রতি কেজি ১২৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
পরিবেশবাদী ও সচেতন নাগরিকদের বিরোধিতা সত্ত্বেও রাজধানীর ধানমন্ডি সাত মসজিদ সড়কের গাছ কাটা অব্যাহত রেখেছে ডিএসসিসি।
২০১৬ সাল ছাড়া এই সূচকে ধারাবাহিকভাবে প্রতিবছরই অবনতি হয়েছে বাংলাদেশের।