‘অশনি’র প্রভাবে শিমুলিয়া-বাংলাবাজারে ফেরি-লঞ্চ-স্পিডবোট চলাচল বন্ধ

ঘূর্ণিঝড় ‘অশনি’র প্রভাবে পদ্মা নদীতে প্রচণ্ড বাতাস, বৃষ্টি ও বজ্রপাতের কারণে মুন্সিগঞ্জের শিমুলিয়া, মাদারীপুরে বাংলাবাজার নৌপথে ফেরি, লঞ্চ ও স্পিডবোট চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে।
শিমুলিয়া ঘাট থেকে শরীয়তপুরের মাঝিকান্দি নৌপথে ফেরি চালু আছে। ছবি: সংগৃহীত

ঘূর্ণিঝড় 'অশনি'র প্রভাবে পদ্মা নদীতে প্রচণ্ড বাতাস, বৃষ্টি ও বজ্রপাতের কারণে মুন্সিগঞ্জের শিমুলিয়া, মাদারীপুরে বাংলাবাজার নৌপথে ফেরি, লঞ্চ ও স্পিডবোট চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে।

এক নম্বর সতর্ক সংকেত থাকায় দুর্ঘটনা এড়াতে যাত্রীদের নিরাপত্তার জন্য নৌযান চলাচল বন্ধ রেখেছে বিআইডব্লিউটিসি ও বিআইডব্লিটিএ।

তবে, শিমুলিয়া ঘাট থেকে শরীয়তপুরের মাঝিকান্দি নৌপথে ফেরি চালু আছে।

শিমুলিয়া নদী বন্দরের নৌ নিরাপত্তা ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা বিভাগের সহকারী পরিচালক এবং সহকারী বন্দর ও পরিবহন কর্মকর্তা (অতিরিক্ত দায়িত্ব) মো. শাহাদাত হোসেন বলেন, 'দুপুর পৌনে ২টা থেকে বিকাল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত লঞ্চ চলাচল বন্ধ ছিল। এরপর আবহাওয়া অনুকূলে আসলে আবার চলাচল শুরু হয়। কিন্তু সন্ধ্যা ৬টা থেকে প্রচণ্ড বাতাস, বৃষ্টি ও বজ্রপাত হওয়ায় আবারও লঞ্চ ও স্পিডবোট চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।'

আবহাওয়া অনুকূলে না আসা পর্যন্ত নৌ চলাচল বন্ধ থাকবে বলেও জানান তিনি।

শিমুলিয়া লঞ্চঘাট ও স্পিডবোট ঘাটে পারের অপেক্ষায় যাত্রী নেই। এ নৌপথে সকাল ৬টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত স্পিডবোট চলাচল করে।

বিআইডব্লিউটিসির শরীয়তপুরের জাজিরার মাঝিকান্দি ঘাট ও  মাদারীপুরের বাংলাবাজার ঘাটের ব্যবস্থাপক মো. সালাউদ্দিন বলেন, 'শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। তবে শিমুলিয়া-মাঝিকান্দি নৌপথে ফেরি চালু আছে। এ নৌপথে বর্তমানে ৬ থেকে ৭টি ফেরি চলছে। মাঝিকান্দি ঘাটে ২০টি গাড়ি পারের অপেক্ষায় আছে। বাংলাবাজার ঘাটে পারের অপেক্ষায় কোনো গাড়ি নেই।'

বিআইডব্লিউটিসির শিমুলিয়া ঘাট ব্যবস্থাপক ফয়সাল আহমেদ বলেন, 'শিমুলিয়া ঘাটে পারের অপেক্ষায় যানবাহন নেই। আবহাওয়া স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত ফেরি চলাচল শুরু হবে না।'

Comments

The Daily Star  | English

Create right conditions for Rohingya repatriation: G7

Foreign ministers from the Group of Seven (G7) countries have stressed the need to create conditions for the voluntary, safe, dignified, and sustainable return of all Rohingya refugees and displaced persons to Myanmar

54m ago