৪ অপারেটরের ব্যবহারকারীদের মধ্যে ছড়িয়েছে ৫ লাখের বেশি ম্যালওয়্যার

দেশের ৪টি টেলিকম অপারেটরের ব্যবহারকারীদের মধ্যে ৫ লাখ ২৫ হাজার ৮২০টি ম্যালওয়্যার সংক্রমণ শনাক্ত হয়েছে। বাংলাদেশ টেলিকম অপারেটরদের জন্য সরকারের কম্পিউটার ইনসিডেন্ট রেসপন্স টিম—সিআইআরটির সাইবার থ্রেট গবেষণা দলের করা ‘হরাইজন স্ক্যানিং রিপোর্টে’ এ তথ্য উঠে এসেছে।

দেশের ৪টি টেলিকম অপারেটরের ব্যবহারকারীদের মধ্যে ৫ লাখ ২৫ হাজার ৮২০টি ম্যালওয়্যার সংক্রমণ শনাক্ত হয়েছে। বাংলাদেশ টেলিকম অপারেটরদের জন্য সরকারের কম্পিউটার ইনসিডেন্ট রেসপন্স টিম—সিআইআরটির সাইবার থ্রেট গবেষণা দলের করা 'হরাইজন স্ক্যানিং রিপোর্টে' এ তথ্য উঠে এসেছে।

বাংলাদেশ টেলিকম অপারেটরদের হরাইজন স্ক্যানিং প্রতিবেদন অনুযায়ী, চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকে অর্থাৎ ২০২২ সালের জানুয়ারি থেকে এপ্রিলে এই ম্যালওয়্যার সংক্রমণ পাওয়া গেছে।

ওই ৪ টেলিকম অপারেটর হচ্ছে গ্রামীণফোন, রবি আজিয়াটা, বাংলালিংক ও টেলিটক।

গ্রামীণফোনের গ্রাহক সংখ্যা ৮৩ দশমিক শূন্য ২ মিলিয়ন। গ্রামীণফোনে মোট ২ লাখ ৯৪ হাজার ৬৫৭টি ম্যালওয়্যার এবং ৪৭টি 'ইউনিক' ম্যালওয়্যার পাওয়া গেছে। 'অ্যান্ড্রয়েড ডট হুমার' নামের এই ভাইরাসে হার সবচেয়ে বেশি ২৪ দশমিক ৪ শতাংশ।

রবি আজিয়াটার মোট ম্যালওয়্যার সংখ্যা ১ লাখ ৪ হাজার ৫৭৮টি। যার মধ্যে ৪০টি 'ইউনিক' ম্যালওয়্যার রয়েছে। রবিতে 'অ্যাভালান্সি-অ্যান্ড্রোমিডা' ভাইরাসের সংক্রমণের হার ১২ দশমিক ৮৫ শতাংশ।

বাংলালিংকের গ্রাহক সংখ্যা ৩৭ দশমিক ৪১ মিলিয়ন। বাংলালিংকের মোট ম্যালওয়্যার সংখ্যা ৯৮ হাজার ৪২৩ এবং ৩১টি 'ইউনিক' ম্যালওয়্যার পাওয়া গেছে। বাংলালিংকে 'অ্যান্ড্রয়েড ডট হুমার' নামের ভাইরাসের হার ২১ দশমিক ৬৪ শতাংশ।

সরকারি অপারেটর টেলিটকে ২৮ হাজার ১৬২টি ম্যালওয়্যার শনাক্ত হয়েছে। তার মধ্যে 'ইউনিক' ম্যালওয়ার ৩১টি। টেলিটকে 'অ্যাভালান্সি-অ্যান্ড্রোমিডা' ভাইরাসের হার ১১ দশমিক ৩৯ শতাংশ।

রাজধানীতেই সব অপারেটরে ম্যালওয়্যারের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি।

সংক্ষেপিত: ইংরেজিতে পুরো প্রতিবেদনটি পড়তে ক্লিক করুন Over 5 lakh malware infections passed through four local telco operators network

Comments

The Daily Star  | English

Pak PM lauds Bangladesh’s economic progress

Says ‘we feel ashamed when we look towards them’

1h ago