ইন্টারনেটের বৃহত্তম শিল্পযুদ্ধ ও বাংলাদেশকে অন্তর্ভুক্তির লড়াই

অনেকের হয়তো বিষয়টা অগোচরে রয়ে গেছে। তবে ইন্টারনেট তার অন্যতম বৃহৎ এক সমন্বিত শিল্প প্রকল্পের দুঃখজনক পরিণতি দেখে ফেলেছে। রেডিটের আর/প্লেইস হলো একটি সাবরেডিট এবং যেটি নিশ্চিতভাবেই বিশাল এক মুক্ত ডিজিটাল ক্যানভাস। যেটি ২০১৭ সালে শুরুর পর ৫ এপ্রিল শেষ হয়।

অনেকের হয়তো বিষয়টা অগোচরে রয়ে গেছে। তবে ইন্টারনেট তার অন্যতম বৃহৎ এক সমন্বিত শিল্প প্রকল্পের দুঃখজনক পরিণতি দেখে ফেলেছে। রেডিটের আর/প্লেইস হলো একটি সাবরেডিট এবং যেটি নিশ্চিতভাবেই বিশাল এক মুক্ত ডিজিটাল ক্যানভাস। যেটি ২০১৭ সালে শুরুর পর ৫ এপ্রিল শেষ হয়।

২০১৭ সালে 'এপ্রিল ফুল'-এর পরীক্ষা হিসেবে শুরু হয়েছিল আর/প্লেইস। ইন্টারনেটে সবচেয়ে ভালো এবং খারাপ বিষয়গুলো তুলে ধরার উদ্দেশ্য নিয়ে শুরু হওয়া এই উদ্যোগকে 'সামাজিক নীরিক্ষা' হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। চলতি বছর আর/প্লেইস সত্যিকার অর্থেই তার উদ্দেশ্য প্রমাণে সক্ষম হয়। রেডিটে ৫০ লাখের বেশি মানুষ ৪ দিনের জন্য একত্রিত হয়ে সামগ্রিক অর্থে পিক্সেলের মাধ্যমে তাদের আবেগ ও অভিজ্ঞতা বিশাল এক ক্যানভাসে তুলে ধরেন।

ক্যানভাসটি ট্যাপেস্ট্রি তৈরিতে ছিল সৃষ্টি, ধ্বংস, পুনঃনির্মাণ এবং সবশেষে একে নান্দনিক ও বিশৃঙ্খল রূপ দেওয়ার প্রক্রিয়ার সংস্পর্শ।

৪ দিনের শিল্প সৃষ্টিতে চলেছিল যুদ্ধ, সম্পূর্ণ না হলেও ছোটখাটো যুদ্ধ চলেছিল পিক্সেল স্পেসে। মৈত্রী জোট তৈরি হয়েছিল, দেখা মিলেছিল প্রচণ্ড নৈরাজ্যের। আর কিছু না হোক শুধু পিক্সেলের মাধ্যমে ধৈর্য্য সহকারে মানুষের গল্প নির্মাণ করা চলছিল। সবার কাজ শেষ হওয়ার আগে ক্যানভাসজুড়ে শূন্যতা সৃষ্টি হয়। সাবরেডিট আর/প্লেইস সৌন্দর্য এবং বিশৃঙ্খলার সমন্বয়ে মানবজাতির স্বভাব উপস্থাপন করেছিল।

ক্ষুদ্র একপ্রস্থ লাল-সবুজের ছোঁয়া

৫ এপ্রিল অর্থাৎ শেষ দিন, ক্যানভাসটি অদৃশ্য হওয়ার ঠিক আগে আমি হঠাৎ এই ডিজিটাল ট্যাপেস্ট্রির দেখা পেয়েছিলাম। এটা ছিল অনিন্দ্য সুন্দর। পিক্সেলে তৈরি একটি বিশৃঙ্খল এবং সুন্দর গ্রাফিতি। যেখানে রেনেসাঁ-শৈলীর শিল্প থেকে যুদ্ধবিরোধী নৈরাজ্যের পর্যন্ত সবকিছুই ছিল। ক্যানভাসের একটা ছোট কোণে আমার চোখ আটকে যায়। যেখানে একটা লাল-সবুজের ছোঁয়া উঁকি দিচ্ছিল। তা দেখে আমি পুলকিত এবং আগ্রহী হই, এর পরিধি ও সৌন্দর্যে বিস্মিত হই।

আমি জুম করে দেখলাম। এটা ছিল বাংলাদেশের ছোট্ট একটা পতাকা। যেখানে রয়েছে রয়েল বেঙ্গল টাইগার, শহীদ মিনার এবং পিক্সেলে বোনা জাতীয় স্মৃতিসৌধের অবয়ব। পতাকার ওপর বাংলায় লেখা বাংলাদেশ এবং ইংরেজিতে '1971:HOMI' খোদাই করা ছিল।

আর/প্লেইসে চূড়ান্ত বাংলাদেশের শিল্প

সহজ একটা জিনিস। তবে আমি আগেই আর/প্লেইস নিয়ে অল্পস্বল্প পড়ছিলাম এবং পিক্সেল স্পেস তৈরি করা এবং তা ঠিক রাখা কতটা কষ্টসাধ্য ছিল সে সম্পর্কে আমার কিছু ধারণা ছিল। বিষয়টা এমন: আর/প্লেস ক্যানভাসে, প্রতিটি ব্যবহারকারী প্রতি ৫ মিনিটে শুধু একটি রঙিন একক পিক্সেল পোস্ট করতে পারেন। অর্থাৎ একটা বিস্তারিত আর্ট পিস তৈরি করতে, একটা বড় দলকে একত্রিত হয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা ধরে কাজ করতে হয়। কাজের সবচেয়ে সহজ অংশ হচ্ছে এটা।  

কাজের সবচেয়ে কঠিন কাজ হলো সেই পিক্সেল স্পেইসটি ঠিক রাখা যা তারা তৈরি করেছে। যখন ১০০০x১০০০ দৈর্ঘ্যের একটা ক্যানভাসে ৫০ হাজারের বেশি মানুষ একত্রিত হয়ে কাজ করে, তখন তা মানব প্রকৃতি উন্মোচন করে দেয়। অন্য ব্যবহারকারীরা আপনার স্পেসে আক্রমণ করে, আপনার শিল্প তছনছ করে দেয় এবং প্রত্যেকে নিজের জন্য সবচেয়ে বড় স্পেইসটি দখল করতে চায়। তারা আপনার পিক্সেলটিতে ওভাররাইট করবে এবং আপনার শিল্প যেন অক্ষত থাকে সেজন্য আপনাকে সারাক্ষণ সতর্ক দৃষ্টি রাখতে হবে। আপনার পিক্সেল দ্রুত পুনরুদ্ধার করা এবং প্রকল্পটি শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাই করতে থাকতে হবে। ঝড়-ঝাপটা শেষে যা দাঁড়ায় তাই আপনার চূড়ান্ত শিল্পকর্ম। শেষ পর্যন্ত, টিকে থাকার জন্য, আপনি হয় একা লড়াই করুন অথবা অন্য ব্যবহারকারীদের সঙ্গে জোট গঠন করুন।

এ কারণে আমার বেশ আগ্রহ জেগেছিল এটা জানার জন্য যে, ইন্টারনেটের অন্যতম সর্ববৃহৎ শিল্প প্রকল্পে বাংলাদেশি পতাকাকে আলাদা করে তোলার জন্য কি কেউ–বা কিছু গোষ্ঠী–সত্যিই এতসব কষ্ট করেছিল? আমাকে সেটা খুঁজে বের করতে হয়েছিল।

আর/বাংলাদেশ কমিউনিটি

ফেসবুকে অনুসন্ধানের মাধ্যমে দুটি প্রোফাইল খুঁজে পাওয়া যায় যেগুলো আর/প্লেসে বাংলাদেশ আর্ট তৈরির বিষয়ে পোস্ট করেছিল। আমি তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলাম এবং এটা জানার আগেই আবিষ্কার করি যে, একটা ডিসকর্ড সার্ভারে ৩০০-এর বেশি সম্পূর্ণ অপরিচিত মানুষের একটা কমিউনিটির সঙ্গে আমি কথা বলছি। যারা সবাই একত্রিত হয়ে আর/প্লেসে বাংলাদেশ অংশটি তৈরিতে অবদান রেখেছিল। সবাই সেখানে তাদের আবেগ, দেশপ্রেম এবং অঙ্গীকারের যৌথ গল্প ভাগ করতে আগ্রহী ছিল। এটাই সেই গল্প।

তারা আমাকে জানায় যে, হঠাৎ করেই এটা শুরু হয়েছিল। কেউ একজন বাংলাদেশের পতাকার রঙে পিক্সেল পোস্ট করতে শুরু করে এবং সেখানে মূলত কোনো সমন্বয় ছিল না। প্রথমে পুনরাবৃত্তির প্রক্রিয়াটি ছোট এবং সহজ ছিল। কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে, পিক্সেলগুলো পুনরুদ্ধার করার চেয়ে দ্রুতগতিতে সেগুলো অন্য গোষ্ঠী বা ব্যবহারকারীদের আক্রমণের শিকার হচ্ছিল। একদম প্রথম পতাকাটি শেষ পর্যন্ত 'অ্যামং আস' কমিউনিটি সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করে দেয়।

আর/প্লেইস বাংলাদেশ

এ কারণে একটা ডিসকর্ড সার্ভার খোলা হয়েছিল যেখানে আর/বাংলাদেশ সাবরেডিটের এবং এর বাইরে থেকে সবাই একত্রিত হতে পারে এবং তারপর সমন্বয় করে কাজ করতে পারে। শুরু হয়েছিল ৪-৫ জন নিয়ে। আর/প্লেইস শেষ হওয়ার সময় সেখানে প্রায় ৪০০ জনের একটি কমিউনিটি তৈরি হয়।

সবগুলো উপাদানকে সম্পৃক্ত করে নতুনভাবে বাংলাদেশের পতাকার জন্য একবারে একটা পিক্সেল তৈরি করতে তারা প্রত্যেকে অংশ নিয়েছিলেন। তারা আক্রমণকারীদের প্রতিহত করার জন্য সব সময় সতর্ক ছিল। এর ফলে তারা ধৈর্য সহকারে দ্রুত হারানো পিক্সেল পুনরুদ্ধার করতে সক্ষম হয়েছিলেন। যখনই তারা সুযোগ পেয়েছিলেন তখনই তারা অন্য সম্প্রদায়ের সঙ্গে জোট বেঁধেছিলেন।

কূটকৌশল যেখানে সফলতার চাবি

'প্রত্যেকে তাদের স্পেসের মালিকানা ধরে রেখে আরও বাড়াতে চায়। বিষয়টা এমনই। বাস্তব জীবনের পরিস্থিতিতে মানুষ যেমন করে। আমরা যদি আমাদের পিক্সেল স্পেইসগুলো রক্ষা করতে চাই এবং সেগুলো সম্প্রসারণ করতে চাই তাহলে আমাদের আরও সতর্ক হয়ে, কূটনৈতিক সিদ্ধান্ত নিতে হচ্ছিল বলে জানান কমিউনিটির একজন সদস্য।

অন্যান্য দেশের কমিউনিটির সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের জন্য ডিসকর্ডে কূটনৈতিক চ্যানেল বা 'দূতাবাস' খোলা হয়েছিল এবং এই কূটনৈতিক 'মিশন' বেশ কাজে দিয়েছিল।

সিঙ্গাপুর এবং মালয়েশিয়ার কমিউনিটি আমাদের প্রকল্প শেষ না হওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশকে অন্যান্য আক্রমণকারীদের থেকে স্পেস রক্ষা করতে সহায়তা করেছিল। বিনিময়ে, বাংলাদেশও তাই করেছিল। একটা অনানুষ্ঠানিক ত্রিপক্ষীয় চুক্তির মতো, ৩ দিনের জন্য, ৩টি দেশ একে অপরকে টিকে থাকতে সাহায্য করার জন্য রেডিটে একটা জোট গঠন করেছিল। শেষের দিকে, তারা তাদের জোটকে চিহ্নিত করার জন্য একটা যৌথ হৃদয়-আকৃতির শিল্পও গঠন করেছিল। যা ছিল একটা চমকপ্রদ ব্যাপার।
একই ধরনের একটা জোট তৈরি হয়েছিল HOMI-এর সঙ্গে। HOMI হচ্ছে উত্তর-আমেরিকা-ভিত্তিক একটা ছোট গেমিং কমিউনিটি। HOMI বাংলাদেশের কাছে তার নিজস্ব স্পেস ছেড়ে দেওয়ার মধ্য দিয়ে তাদের সর্বোচ্চ উদারতা দেখিয়েছিলেন। এমনকি তারা বাংলাদেশ কমিউনিটিকে আর্টওয়ার্কের চূড়ান্ত নকশাটি দাঁড় করাতে সহায়তা করে। বিনিময়ে, চূড়ান্ত শিল্পকর্মে তাদের নাম খোদাই করে সম্মানিত করা হয়েছিল।

অন্তর্জালের সবচেয়ে ভালো-মন্দ

৪ দিন ধরে আর/প্লেইস ক্যানভাসকে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন এবং রদবদলের মধ্য দিয়ে যেতে হয়। বিশৃঙ্খলভাবে সুন্দর ট্যাপেস্ট্রিটা একটা চূড়ান্ত রূপ গ্রহণের আগে তার গড়নে ক্রমাগত পরিবর্তন আনা হচ্ছিল।

অগণিত শিল্প তৈরি করা হয়েছিল এবং তারও বেশি ধ্বংস করা হয়েছিল। বিবৃতি এবং পাল্টা বিবৃতি দেওয়া হয়েছিল এবং আন্তর্জাতিক ঐক্যের নজিরবিহীন দৃষ্টান্ত এবং বিবেকহীন ধ্বংসলীলা প্রদর্শন করা হয়েছিল এখানে ।

আর/প্লেইস, সম্পূর্ণরূপে, অন্তর্জালিক উপসংস্কৃতির সবচেয়ে ভালো এবং সবচেয়ে খারাপটা দেখাতে তৈরি হয়। একদিকে, এটি সম্প্রদায়ের মধ্যে ঐক্য এবং বন্ধুত্বের শক্তি প্রদর্শন করে। অন্যটিতে, এটি প্রমাণিত হয়েছে যে কেউ কেউ বিশ্বকে জ্বলতে দেখতে চায়। এটা আরও দেখিয়েছে যে শিল্প যেকোনো গড়নে এবং আকৃতিতে তৈরি করা যেতে পারে (পিক্সেলেও)।

কিন্তু বাংলাদেশি সম্প্রদায়ের জন্য, যারা ইন্টারনেটের সবচেয়ে আলোচিত ক্যানভাসে দেশের পতাকা তুলে ধরেছিল, তাদের জন্য এর অর্থ ছিল অন্য সবকিছুর চেয়েও বেশি। আমি তাদের জিজ্ঞেস করেছিলাম, কেন রেডিটে পিক্সেলে বোনা বাংলাদেশের পতাকার জন্য নির্ঘুম রাত কাটানোটা তাদের কাছে এত গুরুত্বপূর্ণ ছিল?

একজনের উত্তর ছিল, 'আমরা দেশের জন্য কিছু করতে চেয়েছিলাম। আমরা বাংলাদেশকে বিশ্বের কাছে তুলে ধরতে চেয়েছিলাম এবং আমরা দেশপ্রেমিক ও গর্ব বোধ করতে চেয়েছিলাম।'

'যখন ক্যানভাস ফাঁকা হয়ে যাচ্ছিল, আমরা সবাই ডিসকর্ড সার্ভারে অনলাইনে আসি এবং আমরা আমাদের জাতীয় সঙ্গীত বাজিয়েছিলাম। আমি অসংখ্যবার জাতীয় সঙ্গীত শুনেছি কিন্তু আগে কখনো এটি এতটা ব্যক্তিগত মনে হয়নি। আমার ভেতর কৃতিত্বের এক পরম আনন্দ কাজ করছিল। আমি যে পুলক অনুভব করেছিলাম আমি নিশ্চিত সবাই তা অনুভব করেছিল।'

'প্রথমবারের মতো আমরা স্বাধীনতা অর্জনের চেয়ে রক্ষা করা কঠিন প্রবাদের সত্যিকার মর্মার্থ বুঝতে পেরেছিলাম।'

এই নিবন্ধটি লেখার আগে আমি যখন পুরো কমিউনিটির প্রতিনিধিত্বকারী কয়েকজন সদস্যের সঙ্গে কথা বলছিলাম, তখন তারা জোর দিয়ে বলেন, আমি যেন উদ্ধৃতিতে তাদের নাম ব্যবহার না করি।  তারা কোনো প্রচার, খ্যাতি চাননি। কারণ এটা কোনো একক ব্যক্তির অর্জন নয়, বরং একটা 'সম্মিলিত জয়' ছিল, তারা এভাবেই আমাকে বলছিল। তাদের প্রতি সম্মান দেখিয়ে, আমি তাই করেছি।

আমি যে সদস্যদের সঙ্গে কথা বলেছি তাদের কেউই গড়পড়তায় কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়া হবে। এর চেয়ে বড় হবে না। তাদের আপনি মনে মনে হয়তো 'আশাহীন জেনারেশন জেড' ডেকে থাকেন। কিন্তু তাদের সঙ্গে এক ঘণ্টার কথোপকথন আমাকে ভাবতে বাধ্য করেছে- দেশপ্রেমের অনুসারী অন্বেষণের ক্ষেত্রে আপনি কার ওপর ভরসা করবেন? যারা দেশপ্রেম বলে আপনাকে উগ্র জাতীয়তাবাদ গেলাতে চেষ্টা করে? নাকি বরং এই 'জেন-জেড' যারা একটা প্রত্যাশিত উদ্দেশ্যে তাদের ঘুম হারাম করে? সেই উদ্দেশ্য যা একটা বিবৃত রূপে বলে যে বাংলাদেশকে অবশ্যই বিবেচনা করতে হবে। যেই বাংলাদেশের দেখা পাওয়া এবং যেই বাংলাদেশের কথা শোনা যাবে।

দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে, কয়েকজন বিদেশ থেকে প্রায় ৪০০ জন, দেশপ্রেমের এক আবেগে একত্রিত হয়ে বিশ্বের সবচেয়ে বিশৃঙ্খল ক্যানভাসে সেই বিবৃতিটি তৈরি করতে ৪ দিনের জন্য একত্রিত হয়েছিলেন এবং অন্তত আমি তাদের ওপর থেকে কখনো আশা হারাব না।

 

অনুবাদ করেছেন আখিউজ্জামান মেনন

 

Comments

The Daily Star  | English
Inner ring road development in Bangladesh

RHD to expand 2 major roads around Dhaka

The Roads and Highways Department (RHD) is going to expand two major roads around Dhaka as part of developing the long-awaited inner ring road, aiming to reduce traffic congestion in the capital.

16h ago