বাংলাদেশের ওপর থেকে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা তুলে নিলো সিঙ্গাপুর

সিঙ্গাপুরের ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার তালিকা থেকে বাংলাদেশকে বাদ দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত, মিয়ানমার, নেপাল, পাকিস্তান শ্রীলঙ্কাকেও তালিকা থেকে বাদ দিয়েছে দেশটি। আগামী ২৬ অক্টোবর থেকে এসব দেশের নাগরিকদের সিঙ্গাপুরে প্রবেশ ও ট্রানজিটের অনুমতি দেওয়া হবে।
সিঙ্গাপুরে স্বাস্থ্যবিধি মেনে বিমানবন্দরের কন্ট্রোল টাওয়ার পার হচ্ছেন ভ্রমণকারীরা। ১৮ জানুয়ারি, ২০২১। ছবি: রয়টার্স

সিঙ্গাপুরের ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার তালিকা থেকে বাংলাদেশকে বাদ দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত, মিয়ানমার, নেপাল, পাকিস্তান শ্রীলঙ্কাকেও তালিকা থেকে বাদ দিয়েছে দেশটি। আগামী ২৬ অক্টোবর থেকে এসব দেশের নাগরিকদের সিঙ্গাপুরে প্রবেশ ও ট্রানজিটের অনুমতি দেওয়া হবে।

আজ শনিবার সিঙ্গাপুরের সংবাদমাধ্যম দ্য বিজনেস টাইমসের এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদন অনুযায়ী, সিঙ্গাপুর যাওয়ার আগে বাংলাদেশ, ভারত, মিয়ানমার, নেপাল, পাকিস্তান এবং শ্রীলঙ্কায় ১৪ দিনের ভ্রমণের রেকর্ড থাকতে হবে। তাহলেই ভ্রমণকারীদের ২৬ অক্টোবর থেকে সিঙ্গাপুর প্রবেশ ও ট্রানজিটের অনুমতি দেওয়া হবে।

এই দেশগুলোকে আপাতত চতুর্থ বিভাগে রাখা হবে। অর্থাৎ, ভ্রমণকারীদের ১০ দিনের স্টে-হোম নোটিশ (এসএইচএন) মেনে চলতে হবে। এই ১০ দিনের থাকার খরচ হবে জনপ্রতি ১ হাজার ৪৫০ সিঙ্গাপুরিয়ান ডলার।

আজ মাল্টি-মন্ত্রণালয় টাস্কফোর্সের এক সংবাদ সম্মেলনে স্বাস্থ্যমন্ত্রী ওং ইয়ে কুং বলেন, এই দেশগুলোর পরিস্থিতি এখন অনেকটা স্থিতিশীল। তাই এখন আর কঠোর নিয়মের প্রয়োজন নেই।

ভ্রমণকারীদের জন্য দেশের শ্রেণীবিন্যাস এবং সুশৃঙ্খল প্রোটোকলের আরও কিছু পরিবর্তন ঘোষণা করা হয়েছে। যেগুলো আগামী ২৬ অক্টোবর রাত ১১.৫৯ থেকে থেকে কার্যকর হবে।

সিঙ্গাপুরের দুই কাছের প্রতিবেশী দেশ মালয়েশিয়া এবং ইন্দোনেশিয়াকে চতুর্থ বিভাগ থেকে তৃতীয় বিভাগে উন্নীত করা হয়েছে। তৃতীয় বিভাগে উন্নীত করা অন্য দেশগুলো হলো- কম্বোডিয়া, মিশর, হাঙ্গেরি, ইসরায়েল, মঙ্গোলিয়া, কাতার, রুয়ান্ডা, সামোয়া, সেশেলস, দক্ষিণ আফ্রিকা, টোঙ্গা, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং ভিয়েতনাম।

Comments

The Daily Star  | English

Create right conditions for Rohingya repatriation: G7

Foreign ministers from the Group of Seven (G7) countries have stressed the need to create conditions for the voluntary, safe, dignified, and sustainable return of all Rohingya refugees and displaced persons to Myanmar

3h ago