শাবিপ্রবি’র অচলাবস্থা নিরসনে আচার্যের কাছে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের খোলা চিঠি

শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (শাবিপ্রবি) পুলিশি হামলার প্রতিবাদে শিক্ষার্থীদের ন্যায্য দাবি মেনে নিয়ে এ শিক্ষায়তনে অচলাবস্থা নিরসনে আশু ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানিয়ে আচার্যের কাছে খোলা চিঠি লিখেছে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক।
শাবিপ্রবিতে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন। ছবি: শেখ নাসির/স্টার

শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (শাবিপ্রবি) পুলিশি হামলার প্রতিবাদে শিক্ষার্থীদের ন্যায্য দাবি মেনে নিয়ে এ শিক্ষায়তনে অচলাবস্থা নিরসনে আশু ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানিয়ে আচার্যের কাছে খোলা চিঠি লিখেছে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক।

আজ বুধবার বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের ওই চিঠিতে বলা হয়েছে, আমরা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের সদস্যরা বাংলাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করে থাকি। পেশাগত কর্তব্যবোধে আমাদের সাধ্যানুযায়ী বিভিন্ন ক্যাম্পাসে চলমান ঘটনাগুলোর দিকে আমরা মনোযোগ দিয়ে থাকি। আমরা গভীর উদ্বেগ ও ক্ষোভের সঙ্গে লক্ষ্য করছি যে, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) শিক্ষার্থীদের ন্যায্য দাবি নিয়ে মধ্য জানুয়ারি থেকে চলমান অহিংস আন্দোলনকে সরকারি ছাত্র সংগঠন ও পুলিশ বাহিনীর সহিংসতা দিয়ে দমনে ব্যর্থ হয়ে সরকার ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন একেরপর এক নিপীড়নমূলক ব্যবস্থা নিচ্ছে, যা বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার ইতিহাসে এক কদর্য অধ্যায়ে পরিণত হচ্ছে। শিক্ষার্থীদের ন্যূনতম অধিকার নিশ্চিতের দাবিতে শুরু হওয়া একটি ন্যায্য আন্দোলন এই সব ব্যবস্থার কারণে আজ শাবিপ্রবির নিপীড়িত শিক্ষার্থীদের মরণপণ একদফা দাবির আন্দোলনে পরিণতে হয়েছে যে, উপাচার্যকে পদত্যাগ করতে হবে। নিজের কৃতকর্মে ন্যূনতম শিক্ষক সুলভ মনোভাবের পরিচয় দিতে ব্যর্থ হওয়া এই উপাচার্য শাবিপ্রবি'র দায়িত্বে থাকার সমস্ত নৈতিক ও আইনি অধিকার হারিয়েছেন বলে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক মনে করে এবং তার আশু পদত্যাগ দাবি করছে।

নেটওয়ার্ক আরও বিস্ময় ও ক্ষোভের সঙ্গে লক্ষ্য করছে যে, বিগত ২ দিনে অনশনরত শিক্ষার্থীদের চিকিৎসা ও খাবারের যোগান নানা কদর্য কৌশলে বন্ধ করে প্রায় ১৫০ ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে অনশনরত ২৮ শিক্ষার্থীর জীবনকে এই মহামারির সময়ে এক প্রাণঘাতী পরিস্থিতির দিকে ঠেলে দেওয়া হয়েছে। শুধু তাই নয়, শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে নৈতিক সমর্থন ও আর্থিক সহায়তা দেওয়ার অভিযোগে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে শাবিপ্রবি'র ৫ সাবেক শিক্ষার্থীকে আটক করে এখন আইনি হয়রানি ও নিপীড়নের আওতায় আনা হয়েছে, যা বাংলাদেশের সংবিধানে নিশ্চিত মৌলিক মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন এবং একটি অতীব কদর্য ও সহিংস রাজনৈতিক কৌশল। একইভাবে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের বাড়িতে গিয়ে পুলিশ ও গোয়েন্দা সংস্থা কর্তৃক তাদের স্বজনদের হুমকি ও হয়রানির মত কদর্য কৌশলও আমরা এই শিক্ষার্থীদের ওপর প্রয়োগ হতে দেখছি।

আমরা সরকারের এই সমস্ত তৎপরতাকে ধিক্কার জানাই এবং অবিলম্বে গ্রেপ্তারকৃতদের মুক্তি এবং এ যাবত দায়ের করা মামলাগুলোর প্রত্যাহার দাবি করি। একইসঙ্গে শিক্ষার্থী ও তাদের পরিবারের ওপর মানসিক নিপীড়নের কুট-কৌশল অবিলম্বে বন্ধের দাবি জানাই। আমরা পরিষ্কার জানিয়ে দিতে চাই যে, শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে সাবেক শিক্ষার্থী বা শিক্ষকদের নৈতিক সমর্থন এবং আর্থিক সহায়তা দেওয়া কোনো অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড নয় এবং যদি কোনো আইনের কোনো ধারা এই ধরনের নিপীড়নকে ন্যূনতম বৈধতা দিতে পারে, তবে সেই আইন নাগরিক অধিকার বিরোধী এবং তা অবিলম্বে বাতিল হওয়া উচিত। বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক শাবিপ্রবি'র চলমান আন্দোলনের প্রতি নৈতিক সমর্থন অব্যাহত রাখা এবং আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের চিকিৎসা ও খাবারের জন্য সাধ্যমত আর্থিক সহায়তা দেওয়ার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করছে।

আমরা মনে করি, বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষার্থী-শিক্ষক সম্পর্ক ক্রমাগত সন্দেহ, অবিশ্বাস, অশ্রদ্ধা এমনকি নিখাদ বিদ্বেষের রূপ নিচ্ছে। এর প্রধান কারণ হচ্ছে, বিগত ৩ দশকে ক্ষমতাসীনদের অনুগত শিক্ষক পরিচালিত প্রশাসন যারা শিক্ষার্থীদের মূলত একটা ঝুঁকিপূর্ণ সামাজিক গোষ্ঠী হিসেবে দেখেন, তাদের যেকোনো ন্যায্য আন্দোলনকে নিজের রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের ষড়যন্ত্র হিসেবে দেখেন। এ ধরণের প্রশাসনগুলো বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস পরিচালনা করতে চান একদিকে নিজের সন্দেহবাতিকতা আর গোয়েন্দা তথ্য-নির্ভর বোধবুদ্ধি দিয়ে, অন্যদিকে সরকারি ছাত্র-বাহিনী আর পুলিশ বাহিনীর নির্মম নিপীড়ন দিয়ে, উপরন্তু শত শত শিক্ষার্থীদের ওপর মামলার দীর্ঘমেয়াদী আইনি হয়রানি দিয়ে।

বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক মনে করে যে, এই দীর্ঘ ইতিহাসের বিপরীতে শাবিপ্রবি'র আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা ইতোমধ্যে বাংলাদেশের সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য অহিংস ও ন্যায়সম্মত আন্দোলনের একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। শাবিপ্রবি'র প্রতিবাদী শিক্ষার্থীরা পরিষ্কার জানান দিচ্ছেন যে, এই সনাতন কায়দায় শিক্ষাঙ্গন পরিচালনার দিন শেষ হয়েছে। আজকের শিক্ষার্থী প্রজন্ম এসব রাজনৈতিক কূট-কৌশল মোকাবিলা করার মেধা, প্রজ্ঞা আর সাহস রাখেন। প্রশাসনগুলোকে এই তারুণ্যকে ধারণ করার যোগ্য হয়ে উঠতে হবে। শাবিপ্রবি'র উপাচার্যকে পদত্যাগ করতে হবে, বাদ বাকিদের শাবিপ্রবি'র কাছ থেকে শিক্ষা নিতে হবে।

আমরা শাবিপ্রবির আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের বিচক্ষণতার ওপর পূর্ণ আস্থা রেখেই জানাতে চাই যে, আমরা অনশনরত শিক্ষার্থীদের জীবন নিয়ে গভীরভাবে শঙ্কিত ছিলাম। আজ বুধবার সকালে তারা অনশন ভেঙ্গেও পূর্ণ উদ্যমে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়ে তাদের বিচক্ষণতা এবং লড়াকু সাহসের পরিচয় দেওয়া অব্যাহত রেখেছেন। তাদের নৈতিক বিজয় অনেক আগেই অর্জিত হয়েছে। তাদেরকে অভিনন্দন। তবে তাদের জীবনরক্ষার প্রশ্নে সরকার ও প্রশাসনের নির্বিকারত্বে আমরা স্তম্ভিত।

কাজেই আমাদের দাবিসমূহ: দ্রুততম সময়ের মধ্যে শাবিপ্রবি'র উপাচার্যকে পদত্যাগ করতে হবে। ক্যাম্পাসে পুলিশি হামলার সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার করতে হবে, আন্দোলনে অর্থায়নের অভিযোগে গ্রেপ্তার হওয়া সাবেক শিক্ষার্থীদের নিঃশর্ত মুক্তি দিতে হবে, শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে সকল মামলা প্রত্যাহার করতে হবে এবং আন্দোলনকারীদের পরিবারের ওপর পুলিশি হয়রানি বন্ধ করতে হবে।

বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের পক্ষে চিঠিতে সই করেছেন, কামরুল হাসান অধ্যাপক পদার্থবিজ্ঞান   ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, তাসনীম সিরাজ মাহবুব সহযোগী অধ্যাপক ইংরেজি বিভাগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, সায়মা আলম সহকারী অধ্যাপক যোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, আনু মুহাম্মদ অধ্যাপক অর্থনীতি বিভাগ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, রুশাদ ফরিদী সহকারী অধ্যাপক অর্থনীতি বিভাগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, নাসির আহমেদ অধ্যাপক ইংরেজি বিভাগ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, জি এইচ হাবীব    সহকারী অধ্যাপক ইংরেজি বিভাগ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, সুবর্ণা মজুমদার সহকারী অধ্যাপক যোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, পারভীন জলী সহযোগী অধ্যাপক ইতিহাস বিভাগ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়,

কাজী মামুন হায়দার সহযোগী অধ্যাপক গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, মোশরেকা অদিতি হক সহকারী অধ্যাপক    নৃবিজ্ঞান বিভাগ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, আবুল ফজল সহকারী অধ্যাপক বাংলা বিভাগ খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়, তানজীমউদ্দিন খান অধ্যাপক আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, আরিফুজ্জামান রাজীব সহকারী অধ্যাপক ইইই বিভাগ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গোপালগঞ্জ, জাকিয়া সুলতানা মুক্তা সহকারী অধ্যাপক বাংলা বিভাগ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় গোপালগঞ্জ, মিম আরাফাত মানব প্রভাষক     কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগ ব্র‍্যাক বিশ্ববিদ্যালয়, মাইদুল ইসলাম   সহকারী অধ্যাপক সমাজতত্ত্ব বিভাগ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, মোহাম্মদ আলমগীর প্রভাষক ইংরেজি বিভাগ বাংলাদেশ আর্মি বিশ্ববিদ্যালয়, মোশাহিদা সুলতানা সহযোগী অধ্যাপক হিসাব বিজ্ঞান বিভাগ   ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, মাহমুদা আকন্দ সহযোগী অধ্যাপক দর্শন বিভাগ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, সুস্মিতা চক্রবর্তী অধ্যাপক ফোকলোর বিভাগ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, শামস আরা খাঁন সহকারী অধ্যাপক ফার্মেসি বিভাগ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, আরাফাত রহমান সহকারী অধ্যাপক আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, সুকান্ত বিশ্বাস সহকারী অধ্যাপক ইংরেজি বিভাগ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় গোপালগঞ্জ, সৌম্য সরকার সহকারী অধ্যাপক ইংরেজি বিভাগ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, সামিনা লুৎফা সহযোগী অধ্যাপক সমাজবিজ্ঞান বিভাগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, আ-আল মামুন সহযোগী অধ্যাপক গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, মোহাম্মদ আজম অধ্যাপক বাংলা বিভাগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, মো. শফিকুল ইসলাম সহকারী অধ্যাপক ফার্মেসি বিভাগ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, মির্জা তাসলিমা সুলতানা অধ্যাপক নৃবিজ্ঞান বিভাগ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, আসিফ মোহাম্মদ শাহান সহযোগী অধ্যাপক উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, শরমিন্দ নীলোর্মি সহযোগী অধ্যাপক অর্থনীতি বিভাগ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, মাহমুদুল সুমন অধ্যাপক নৃবিজ্ঞান বিভাগ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, সাঈদ ফেরদৌস অধ্যাপক নৃবিজ্ঞান বিভাগ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, সৌভিক রেজা     অধ্যাপক বাংলা বিভাগ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, তাহমিনা খানম সহযোগী অধ্যাপক ব্যবস্থাপনা বিভাগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, রায়হান রাইন অধ্যাপক দর্শন বিভাগ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, শর্মি হোসেন জ্যেষ্ঠ প্রভাষক ইংরেজি ও আধুনিক ভাষা বিভাগ নর্থসাউথ বিশ্ববিদ্যালয়, খন্দকার আশরাফুল মুনিম   অধ্যাপক অর্থনীতি বিভাগ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, অভিনু কিবরিয়া ইসলাম সহকারী অধ্যাপক অণুজীব বিজ্ঞান বিভাগ যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, শামীমা আক্তার সহকারী অধ্যাপক বাংলা বিভাগ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বিজ্ঞান প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় গোপালগঞ্জ, আইনুন নাহার অধ্যাপক   নৃবিজ্ঞান বিভাগ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, নিয়ামুন নাহার সহকারী অধ্যাপক গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় রংপুর, বখতিয়ার আহমেদ অধ্যাপক নৃবিজ্ঞান বিভাগ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, আর রাজী সহকারী অধ্যাপক যোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, গীতি আরা নাসরীন অধ্যাপক গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, মানস চৌধুরী     অধ্যাপক নৃবিজ্ঞান বিভাগ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, মার্জিয়া রহমান সহকারী অধ্যাপক গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, কাজলী সেহরীন ইসলাম সহকারী অধ্যাপক গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ফাহমিদুল হক অধ্যাপক গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ বার্ড কলেজ যুক্তরাষ্ট্র, তাসমিয়াহ তাবাসসুম সাদিয়া প্রভাষক     আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস, দীপ্তি দত্ত সহকারী অধ্যাপক প্রাচ্যকলা বিভাগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, মাসউদ ইমরান মান্নু অধ্যাপক প্রত্নতত্ত্ব জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, সায়মা আহমেদ সহকারী অধ্যাপক আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জপতোষ মণ্ডল সহকারী অধ্যাপক ইইই বিভাগ বশেমুরবিপ্রবি, ফারহা তানজীম তিতিল সহকারী অধ্যাপক অর্থনীতি বিভাগ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় এবং নাসরিন খন্দকার সহযোগী অধ্যাপক নৃবিজ্ঞান বিভাগ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়।

Comments

The Daily Star  | English

First phase of India polls: Nearly 50pc voter turnout in first eight hours

An estimated voter turnout of 40 percent was recorded in the first six hours of voting today as India began a six-week polling in Lok Sabha elections covering 102 seats across 21 states and union territories, according to figures compiled from electoral offices in states

1h ago